দীর্ঘ এক যুগের প্রতীক্ষার পর অবশেষে টাঙ্গাইলের সোনালিয়া–করটিয়া রেল স্টেশন উদ্বোধন করা হয়েছে। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকালে ফিতা কেটে ও সবুজ পতাকা নাড়িয়ে স্টেশনটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. আফজাল হোসেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রেলওয়ে পাকশি বিভাগের ব্যবস্থাপক লিয়াকত আলী খান শরিফ, বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা গৌতম কুমার কুন্ডু, করটিয়ার জমিদার ও সাবেক সংসদ সদস্য মোর্শেদ আলী খান পন্নী, এইচএম ইনস্টিটিউট অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ আবুল কালাম আজাদ, অধ্যাপক শহিদুল ইসলামসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গত এক যুগেরও বেশি সময় আগে সোনালিয়া–করটিয়া রেল স্টেশনটি নির্মাণ করা হলেও নাম জটিলতাসহ নানা প্রশাসনিক কারণে এতদিন চালু করা সম্ভব হয়নি। অবশেষে স্টেশনটি চালু হওয়ায় এলাকাবাসীর দীর্ঘদিনের দাবি পূরণ হলো।
এই রেল স্টেশন চালুর ফলে টাঙ্গাইল সদর, বাসাইল ও সখীপুর উপজেলার কয়েক লাখ মানুষ সরাসরি রেল যোগাযোগের সুবিধা পাবে। পাশাপাশি টাঙ্গাইলের ঐতিহ্যবাহী সরকারি সাদত কলেজ, করটিয়া হাটসহ আশপাশের শিক্ষার্থী, ব্যবসায়ী ও সাধারণ যাত্রীরা ব্যাপকভাবে উপকৃত হবে বলে মনে করছেন স্থানীয়রা।
এ সময় বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. আফজাল হোসেন বলেন,“প্রাথমিকভাবে একটি ট্রেন দিয়ে এই স্টেশনের কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেসসহ অন্যান্য ট্রেনের যাত্রাবিরতি নিশ্চিত করা হবে। পাশাপাশি টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেন চালুর পরিকল্পনাও রয়েছে।”
উদ্বোধনের মাধ্যমে সোনালিয়া–করটিয়া রেল স্টেশন টাঙ্গাইল অঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থায় নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে বলে সংশ্লিষ্টরা আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ২০ ডিসেম্বর ২০২৫
দীর্ঘ এক যুগের প্রতীক্ষার পর অবশেষে টাঙ্গাইলের সোনালিয়া–করটিয়া রেল স্টেশন উদ্বোধন করা হয়েছে। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকালে ফিতা কেটে ও সবুজ পতাকা নাড়িয়ে স্টেশনটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. আফজাল হোসেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রেলওয়ে পাকশি বিভাগের ব্যবস্থাপক লিয়াকত আলী খান শরিফ, বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা গৌতম কুমার কুন্ডু, করটিয়ার জমিদার ও সাবেক সংসদ সদস্য মোর্শেদ আলী খান পন্নী, এইচএম ইনস্টিটিউট অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ আবুল কালাম আজাদ, অধ্যাপক শহিদুল ইসলামসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গত এক যুগেরও বেশি সময় আগে সোনালিয়া–করটিয়া রেল স্টেশনটি নির্মাণ করা হলেও নাম জটিলতাসহ নানা প্রশাসনিক কারণে এতদিন চালু করা সম্ভব হয়নি। অবশেষে স্টেশনটি চালু হওয়ায় এলাকাবাসীর দীর্ঘদিনের দাবি পূরণ হলো।
এই রেল স্টেশন চালুর ফলে টাঙ্গাইল সদর, বাসাইল ও সখীপুর উপজেলার কয়েক লাখ মানুষ সরাসরি রেল যোগাযোগের সুবিধা পাবে। পাশাপাশি টাঙ্গাইলের ঐতিহ্যবাহী সরকারি সাদত কলেজ, করটিয়া হাটসহ আশপাশের শিক্ষার্থী, ব্যবসায়ী ও সাধারণ যাত্রীরা ব্যাপকভাবে উপকৃত হবে বলে মনে করছেন স্থানীয়রা।
এ সময় বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. আফজাল হোসেন বলেন,“প্রাথমিকভাবে একটি ট্রেন দিয়ে এই স্টেশনের কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেসসহ অন্যান্য ট্রেনের যাত্রাবিরতি নিশ্চিত করা হবে। পাশাপাশি টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেন চালুর পরিকল্পনাও রয়েছে।”
উদ্বোধনের মাধ্যমে সোনালিয়া–করটিয়া রেল স্টেশন টাঙ্গাইল অঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থায় নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে বলে সংশ্লিষ্টরা আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

আপনার মতামত লিখুন